পুলিশ সূত্রে খবর, যাদবেন্দ্রের ঘরের দরজা ভিতর থেকে বন্ধ ছিল। বহু বার ডাকার পরেও ভিতর থেকে কোনও সাড়া মেলেনি। এমনকী, তাঁকে ফোন করলেও কোনও উত্তর মেলেনি। সন্দেহ হয় সহপাঠীদের। পুরো বিষয়টি AIIMS কর্তৃপক্ষকে জানান। এর পরে খবর দেওয়া হয় ফুলওয়ারি শরিফ থানায়। পুলিশ হস্টেলে পৌঁছে AIIMS কর্তৃপক্ষের উপস্থিতিতে রুমের দরজা ভাঙে। ভিতরে যাদবেন্দ্রকে বিছানায় অজ্ঞান অবস্থায় পাওয়া যায়। দ্রুত তাঁকে হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকেরা মৃত ঘোষণা করেন।
ফুলওয়ারি শরিফ থানার এসডিপিও সুশীল কুমার বলেন, ‘যাদবেন্দ্রর মৃতদেহ বিছানায় পড়েছিল। তদন্ত চলছে। ময়নাতদন্তও করা হবে।’ ফুলওয়ারি শরিফ থানার পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। ফরেন্সিক সায়েন্স ল্যাবরেটরির টিম (FSL) ঘটনাস্থলে পৌঁছে প্রয়োজনীয় নমুনা সংগ্রহ করেছে। খবর দেওয়া হয়েছে যাদবেন্দ্রর পরিবারকে। মৃত্যুর সঠিক কারণ জানতে মৃতদেহের ময়নাতদন্ত করা হবে। পাশাপাশি খুন, আত্মহত্যা বা অন্য কোনও শারীরিক অসুস্থতার কারণে এই মৃত্যু কি না, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।