শর্ট ভিডিয়ো তৈরির প্ল্যাটফর্ম টিকটক ফের ভারতে ফিরছে। শুক্রবার এই খবর ছড়িয়েছিল বিভিন্ন মাধ্যমে। কিন্তু ভারতের টিকটক ফেরার দাবি ভিত্তিহীন। সরকারি সূত্র উদ্ধৃত করে সংবাদ সংস্থা এএনআই জানিয়েছে, টিকটিকের উপর আরোপিত ব্যান তোলেনি কেন্দ্র। ওই সূত্র বলেছেন, ‘টিকটকের জন্য কোনও আনব্লকিং অর্ডার ইস্যু করা হয়নি ভারত সরকারের তরফে। এই ধরনের যে কোনও খবর মিথ্যা এবং বিভ্রান্তিকর।’
টিকটকের ওয়েবসাইট ভারত থেকে অ্যাক্সেস করা যাচ্ছে। শুক্রবার বিভিন্ন ইউজ়ার এই দাবি করেছিলেন। একাধিক সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনেও ওয়েবসাইট অ্যাক্সেসের বিষয়টি উল্লেখ করা হয়। যদিও ওয়েবসাইট খুললেও ভিডিয়ো দেখার জন্য লগ ইন করা যায়নি। এমনকী অ্যাপ স্টোরে টিকটক অ্যাপেরও দেখা মেলেনি। টিকটকের ওয়েবসাইটের হোমপেজ খুললেও ওয়েবসাইটের ‘নিউজ়রুম’ বা ‘কেরিয়ার’-এর মতো সেকশন অ্যাক্সেস করা যায়নি বলেই জানিয়েছেন অধিকাংশ ইউজ়ার। ওয়েবসাইট অ্যাক্সেস ঘিরেই টিকটকের ভারতে ফেরার জল্পনা ছড়ায়। তাতেই এ বার জল ঢালল কেন্দ্র।
২০২০ সালে ২৯ জুন ৫৯টি চিনা অ্যাপকে ভারতে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে কেন্দ্র। তার মধ্যে ছিল টিকটক, উইচ্যাট এবং হেলো-র মতো জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম। জাতীয় সুরক্ষা এবং তথ্যের নিরাপত্তার বিষয়টি উল্লেখ করে এই সমস্ত অ্যাপ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। গালওয়ান ভ্যালিতে ভারত ও চিনা সেনার মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনার পরই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিল ভারত সরকার। ট্রাম্প ট্যারিফের আবহে সম্প্রতি ভারত ও চিন নিজেদের সম্পর্কের তিক্ততা কমানোর চেষ্টা চালাচ্ছে। যদিও ব্যানের আওতায় থাকা চিনা অ্যাপ ফের