হুমায়ুনের বাবরি মসজিদ যে তৈরির আগেই কতটা জনপ্রিয় হয়েছে, তা অনুদানের বহর দেখেই বোঝা গেল। রেজিনগরে বাবরি মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে যে সকল ব্যক্তিরা রবিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত নগদ অর্থ দান করেছেন, তা আলেম-উলাময়েদের উপস্থিতিতে গোনা শুরু হয়। “পশ্চিমবঙ্গ ইসলামিক ফাউন্ডেশন অফ ইন্ডিয়া” সেই সমস্ত দানের অর্থ গুলোর গণনা। টাকা গুনতে আনা হয়েছে মেশিনও।
জানা গিয়েছে, টাকা ভর্তি ১১টি ট্রাঙ্ক আনা হয়। টাকা গুনছেন ৩০ জন মিলে। শুধু কিউআর কোড স্ক্যান করেই ৯৩ লক্ষ টাকা জমা পড়েছে এখনও পর্যন্ত, জানিয়েছেন হুমায়ুন। রাত ১২টার পরও চলে টাকা গোনা। এখনও পর্যন্ত ৭টি ট্রাঙ্ক খোলা হয়েছে, তা থেকে ৩৭ লক্ষ টাকা পাওয়া গিয়েছে। অর্থাৎ মোট ১ কোটি ১০ লক্ষ টাকা জমা পড়েছে।
বাবরি মসজিদ নির্মাণের জন্য যে আপাতত টাকার অভাব হবে না, তা এই বিপুল জমা অর্থ দেখেই আন্দাজ করা যাচ্ছে। এবার ২০২৬ সালের ভোটের ময়দানে হুমায়ুনের বাবরি মসজিদ কতটা প্রভাব ফেলে, তা-ই দেখার।