ধর্মীয় অনুষ্ঠানের পাশাপাশি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের ও আয়োজন করা হয়েছে। এছাড়াও মায়ের নামে বিশেষ গঙ্গা আরতির আয়োজন করা হবে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, অন্যান্য সব জায়গায় শীতের সময়ে মেলার আয়োজন করা হয়। কিন্তু জয়রামবাটিতে সেইভাবে সর্বজনীন কোন মেলা হয় না। তাই দীর্ঘ দিন ধরে এলাকায় মেলার আয়োজন করার দাবি উঠছিল। অবশেষে সেই দাবিকে মান্যতা দিয়ে এলাকার বিশিষ্ট জনেরা একত্রিত হয়ে এবার এই প্রথম মেলার আয়োজন করলেন।
জয়রামবাটি, কামারপুকুরের পাশাপাশি, হাওড়ার বেলুড় মঠেও মা সারদার পুজো শুরু হয়েছে। সকালে বিশেষ পুজো হয়েছে। ভোর ৪:৪৫ মিনিটে মায়ের মন্দিরে মঙ্গলারতির মধ্যে দিয়ে সূচনা হয়েছে তা দিনভর নানান অনুষ্ঠানে সুসজ্জিত। একদিকে যেমন মূল মন্দিরের বাঁদিকে গঙ্গার ধারে অস্থায়ী মঞ্চে সকাল থেকেই চলছে স্তবগান, ভজন, মাতৃ সঙ্গীত মায়ের কথা, পদাবলী, কীর্তন, গীতনাট্য, বাউল গান ও ভজন। বেলা ১১টা থেকে দুটো পর্যন্ত হবে প্রসাদ বিতরণ। সন্ধ্যারতি ও ভজনের মধ্যে দিয়ে আজ সারদা মায়ের ১৭২ তম জন্মদিনের পরিসমাপ্তি ঘটবে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মা সারদা জন্মভূমি ও বেলুড় মঠের মন্দিরে ভিড় বাড়ছে ভক্তদের।