উত্তরপ্রদেশে দলিত নির্যাতনের শিকার? সংসদের ভবনের সামনে আত্মহত্যার চেষ্টা! নিজের গায়ে আগুন দিলেন এক ব্যক্তি। আগুন নিভিয়ে তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছে পুলিস। বড়দিনের সকালে ভয়ংকর দৃশ্য দিল্লির রাজপথে।
বছরভর নিশ্চিন্দ্র নিরাপত্তা ঘেরাটোপ। মোতায়েন থাকে প্রচুর। তারমধ্যে কীভাবে এমন ঘটল? প্রশ্নের মুখে সংসদের নিরাপত্তা। পুলিস সূত্রে খবর, ওই ব্যক্তির বাড়ি উত্তরপ্রদেশের বাগপাথ এলাকায়। এদিন সকাল থেকে সংসদের ভবনে সামনেই বসেছিলেন তিনি। সঙ্গে ছিল এক ব্যাগও। প্রথমে সেই ব্য়াগে, তারপর নিজের গায়ে আগুন দেন ওই ব্যক্তি। এরপর কাছেই একটি পার্ক থেকে জলন্ত অবস্থায় গড়াতে গড়াতে চলে আসেন একেবারে সংসদ ভবনে মেন গেটের সামনেই!
ওই অবস্থায় রাস্তাতেই পড়েছিলেন বেশ কিছুক্ষণ। শেষে আগুন নিভিয়ে ওই ব্যক্তিকে হাসপাতালে নিয়ে যান পুলিসকর্মীরা। তবে তাঁর শারীরিক অবস্থা অত্যন্ত সংকটজনক বলে জানা গিয়েছে। কী কারণে আত্মহত্যার চেষ্টা? তা স্পষ্ট নয়। ঘটনাস্থলে কয়েকটি সাদা কাগজ পাওয়া যায়। সেই কাগজে নীল কালিতে সন্ত রবিদাসের কবিতা পংক্তি লেখা ছিল। প্রাথমিক তদন্তে অনুমান, উত্তরপ্রদেশে দলিত নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন ওই ব্যক্তি। সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভেই এই কাণ্ড ঘটিয়েছেন তিনি। তদন্তে নেমেছে পুলিস।
ওই অবস্থায় রাস্তাতেই পড়েছিলেন বেশ কিছুক্ষণ। শেষে আগুন নিভিয়ে ওই ব্যক্তিকে হাসপাতালে নিয়ে যান পুলিসকর্মীরা। তবে তাঁর শারীরিক অবস্থা অত্যন্ত সংকটজনক বলে জানা গিয়েছে। কী কারণে আত্মহত্যার চেষ্টা? তা স্পষ্ট নয়। ঘটনাস্থলে কয়েকটি সাদা কাগজ পাওয়া যায়। সেই কাগজে নীল কালিতে সন্ত রবিদাসের কবিতা পংক্তি লেখা ছিল। প্রাথমিক তদন্তে অনুমান, উত্তরপ্রদেশে দলিত নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন ওই ব্যক্তি। সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভেই এই কাণ্ড ঘটিয়েছেন তিনি। তদন্তে নেমেছে পুলিস।
এর আগে, শীতকালীন অধিবেশন চলাকালীন সংসদের চত্বরে রীতিমতো ধস্তাধস্তিতে জড়িয়ে পড়েছিলেন শাসক ও বিরোধী দলের সাংসদরা। বিজেপির দাবি, সংসদের চত্বরে হাতাহাতির সময়ে ফারুখাবাদের সাংসদ মুকেশ রাজপূতকে ধাক্কা মারেন রাহুল গান্ধী। তিনি পড়ে যান আর এক সাংসদ প্রতাপ সারেঙ্গীর উপরে। দু'জনকেই ভর্তি করতে হয় দিল্লিতে রাম মনোহর লোহিয়া হাসপাতালে। সেদিন সংসদের বাইরে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের আম্বেডকর-মন্তব্যে বিক্ষোভ দেখাচ্ছিল কংগ্রেস-সহ বিরোধী দলের সাংসদরা। তখনই এই ঘটনা ঘটে।