ইতিমধ্যেই পার্থ’র জামিনের শর্ত হিসেবে ৯০ হাজার টাকা জমা পড়ে গিয়েছে। বিশেষ সিবিআই আদালতের বিচারক রিলিজ় অর্ডার দিলেই, তা জমা পড়বে প্রেসিডেন্সি জেলে। তার পরে ঘরে ফেরা এ বার সময়ের অপেক্ষা। বর্তমানে বাইপাসের একটি বেসরকারি হাসপাতালে রয়েছেন পার্থ। পার্থর জামিনের শর্ত হিসেবে ৯০ হাজার টাকা জমা পড়ে গিয়েছে।
SSC-র শিক্ষক নিয়োগের মামলায় ২০২২ সালে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে। ওই বছরের ২২ জুলাই পার্থ’র দক্ষিণ কলকাতার নাকতলার বাড়িতে হানা দিয়েছিল ইডি। দীর্ঘক্ষণ তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এমনকী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠ বলে দাবি অর্পিতা চট্টোপাধ্যায়ের ফ্ল্যাটেও তল্লাশি চালান ইডি আধিকারিকরা। অর্পিতার ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হয়েছিল রাশি রাশি টাকা। এর আগে একাধিকবার জামিনের আবেদন জানিয়েছেন পার্থ। পরে সুপ্রিম কোর্টেরও দ্বারস্থ হন। গত বছর ডিসেম্বর মাসে সুপ্রিম কোর্ট নির্দেশ দেয়, শর্তসাপেক্ষে জামিন পেতে পারেন পার্থ। তবে তার আগে চার্জ গঠন ও গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষীদের বয়ান সংগ্রহ শেষ হলে তবেই জেল থেকে বাড়ি ফিরতে পারবেন পার্থ।