এ বার থেকে সরকারকে ওষুধ সরবরাহের সময়ে বেসরকারি ভেন্ডারকেই ওষুধের মান পরখের সার্টিফিকেট জমা করতে হবে সেন্ট্রাল মেডিসিন স্টোরে। একমাত্র তার পরেই সেই ওষুধের নাম এন্ট্রি হবে স্টোর ম্যানেজমেন্ট ইনফর্মেশন সিস্টেম (এসএমআইএস)–এর পোর্টালে। তার পরই হবে ওষুধ বণ্টন। ওষুধের মধ্যে মিশে থাকা ভেজাল ও দূষিত পদার্থের অনুপস্থিতি নিয়ে নিশ্চিত হতেই এই পদক্ষেপ বলে খবর স্বাস্থ্য ভবন সূত্রে।
এরই পাশাপাশি, কাল, বৃহস্পতিবারের মধ্যে সব সরকারি হাসপাতালকে তাদের কাছে মজুত ওষুধের এক্সপায়ারি ডেট উল্লেখ করে রিপোর্টও জমা দিতে হবে। এই মর্মে সব সরকারি মেডিক্যাল কলেজের সুপার তথা উপাধ্যক্ষ এবং জেলা স্বাস্থ্য প্রশাসনের প্রধান, জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিককে চিঠি দিয়েছেন স্বাস্থ্যসচিব। মেয়াদের মধ্যে থাকা ওষুধ ব্যবহার করতে এবং মেয়াদ–উত্তীর্ণ ওষুধের তালিকা তৈরি করে সেগুলিকে বাতিলের খাতায় অন্তর্ভুক্ত করে আগামী ১৬ অক্টোবরের মধ্যে স্বাস্থ্য ভবনে পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট পাঠাতে বলা হয়েছে সবাইকে। লক্ষ্য, বিভিন্ন সময়ে মেয়াদ–উত্তীর্ণ ওষুধ ব্যবহারের যে অভিযোগ ওঠে বিভিন্ন সরকারি চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানে, সেই আশঙ্কা নির্মূল করা।