দুর্গাপুরের ডাক্তারি ছাত্রীকে ধর্ষণের ঘটনায় আগেই গ্রেফতার করা হয়েছিল পাঁচজনকে। গতকাল সন্ধেয় তার সহপাঠীকেও পুলিশ গ্রেফতার করেছে। এদিকে অভিযুক্তদের ঘটনাস্থলে নিয়ে গিয়ে ঘটনার পুনর্নির্মাণ করিয়েছিল পুলিশ। পুলিশের দাবি, নির্যাতিতা তাদের জানিয়েছেন তাকে একজনই ধর্ষণ করেছিল।
নির্যাতিতা নিজেও তার সহপাঠীর আচরণে অসন্তুষ্ট বলে পুলিশ সূত্রের দাবি। আসানসোল-দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের কমিশনার সুনীল কুমার চৌধুরী জানিয়েছেন, এই ঘটনায় পাঁচ জন অভিযুক্ত ছিল। নির্যাতিতার বন্ধু ছাড়াও বাকি পাঁচজনের কথা নির্যাতিতাই জানিয়েছিলেন। তাদের এই ঘটনায় যোগ থাকার প্রমাণও মিলেছে। নির্যাতিতার সহপাঠীর ভূমিকায় আগে থেকেই প্রশ্ন ছিল। তাকেও দফায় দফায় জেরা করা হচ্ছে বলে পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে।
দুর্গাপুর কাণ্ডে গ্রেফতারির সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৬। এবার নির্যাতিতার সহপাঠীকেও গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গতকাল সন্ধ্যেয় সাংবাদিক বৈঠক করে দুর্গাপুরের মেডিকেল পড়ুয়াকে ধর্ষণ পরবর্তী গ্রেফতারি ও তদন্ত প্রক্রিয়া নিয়ে বিশদে জানান পুলিশ কমিশনার সুনীল চৌধরি। তাঁর সেই সাংবাদিক বৈঠকের কিছুক্ষণের মধ্যেই ওই নির্যাতিতার সহপাঠীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। দুর্গাপুরের বেসরকারি মেডিকেল কলেজের ছাত্রীকে ধর্ষণের ঘটনায় এর আগে ৫ জনকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ।