কালীপুজোর রাতে চন্দননগরের বড়বাজারে একটি আবাসনের একটি ফ্ল্যাটেও আগুন লাগে। সেখানে বসবাস করেন এক বৃদ্ধ। আগুন লাগার বিষয়টি নজরে আসার পরেই আতঙ্কে চিৎকার করতে শুরু করেন তিনি। স্থানীয় এক ব্যক্তি সেই চিৎকার শুনে দরজা ভেঙে তাঁকে উদ্ধার করেন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় দমকলের দু’টি ইঞ্জিন। আগুন ছড়িয়ে পড়ার আগেই তা নিয়ন্ত্রণ করা হয়। ফলে অন্যান্য ফ্ল্যাটে তা ছড়িয়ে পড়েনি। তবে ধোঁয়ায় ওই প্রবীণ অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাঁকে চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। প্রাথমিক ভাবে জানা যাচ্ছে, দীপাবলির জন্য মোমবাতি জ্বালিয়েছিলেন ওই বৃদ্ধ। অনুমান, সেখান থেকেই আগুন লাগে।
পাশাপাশি, এ দিন হুগলিতে আরও একটি অগ্নিকাণ্ড ঘটে। চন্দননগর তালপুকুর ধারে দু’টি গুমটি ঘর আগুনে ভষ্মীভূত হয়ে যায়। কী ভাবে সেই আগুন লাগল, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। বাজির ফুলকি থেকেই আগুন লাগে বলে দাবি স্থানীয়দের। এই ঘটনায় হতাহতের কোনও খবর নেই। কী ভাবে আগুন লাগল, তা খতিয়ে দেখছে দমকল।